আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ২৬৫(১) অনুসারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সহজে দৃষ্টিগোচর হয় এইরূপ কোনো স্থানে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র প্রদর্শন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। উক্ত ধারা অমান্য করলে ধারা ২৬৫(২) অনুসারে সর্বনিম্ন ২০,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করার বিধান রয়েছে। মানিকগঞ্জ জেলার সকল উপজেলায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দৃশ্যমান স্থানে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র প্রদর্শন সংক্রান্ত বিধানের পরিপালন নিয়মিত যাচাই করা হবে।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Obligation to Secure Information and Punishment due to Failure


উপ কর কমিশনারের কার্যালয়, সার্কেল-২৬৩ (মানিকগঞ্জ), কর অঞ্চল-১২, ঢাকা দপ্তরটি আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর অধীনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আহরণের কাজে নিয়োজিত আছে। উক্ত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সম্মানিত করদাতাবৃন্দের সকল আর্থিক ও বৈষয়িক তথ্যের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় আর্থিক গুরুত্বপূর্ণ গোপনীয় তথ্য অত্র দপ্তরকে সংরক্ষণ করতে হয়। সেপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রের বাজেট পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি সম্মানিত করদাতাবৃন্দের নিরাপত্তা ও সুনাম রক্ষার স্বার্থে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ধারা ১৬৩ অনুসারে আয়কর নির্ধারণ, দাবি সৃষ্টি ও আদায়সহ আয়কর বিভাগের রাজস্ব আহরণ সংক্রান্ত কার্যক্রমের বিষয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে এবং উক্ত ধারা অমান্য করে সুরক্ষিত তথ্য প্রকাশ করলে ধারা ১৬৮ অনুসারে তথ্য প্রকাশকারী ব্যক্তির উপর দন্ড আরোপের বিধান রয়েছে। তাছাড়া তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭(ঙ)(অ) অনুসারে আয়কর বিভাগকে সুরক্ষিত তথ্য প্রকাশ করার বিষয়ে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। উপর্যুক্ত আইনগত বাধ্যবাধকতার কারণে সুনির্দিষ্ট ব্যক্তি ব্যতীত সম্মানিত নাগরিকগণ কর্তৃক অত্র কার্যালয়ে সুরক্ষিত তথ্য প্রাপ্তির জন্য তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর অধীনে আবেদন করার কোনো সুযোগ নেই। তাছাড়া সুরক্ষিত তথ্যের বাইরে আয়কর সেবা সংক্রান্ত তথ্যসমূহ সম্মানিত করদাতাবৃন্দকে লিফলেট, দাপ্তরিক পত্র এবং টেলিযোগাযোগের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অত্র কার্যালয়ের দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শিত সিটিজেন চার্টার থেকেও সম্মানিত করদাতাবৃন্দ আয়কর সেবা সংক্রান্ত তথ্যসমূহ সহজেই দেখতে পারেন।